ঢাকা, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২

ক্যাশ ফ্লো কমেছে ফার্মা ও রসায়ন খাতের ৯ কোম্পানির

২০২৩ ডিসেম্বর ১০ ২০:৩৩:১৬
ক্যাশ ফ্লো কমেছে ফার্মা ও রসায়ন খাতের ৯ কোম্পানির

ক্যাশ ফ্লো কমেছে কোম্পানিগুলো হলো- এ্যাডভেন্ট ফার্মা, এমবি ফার্মা, ইবনেসিনা ফার্মা, জেএমআই হসপিটাল, ম্যারিকো বাংলাদেশ, রেকিট বেনকিজার, রেনাটা, সিলকো ফার্মা এবং সিলভা ফার্মাসিউটিক্যালস।

এ্যাডভেন্ট ফার্মা

প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৪৫ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৪৭ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে ০২ পয়সা।

এমবি ফার্মাসিউটিক্যালস

প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে মাইনাস ৪৯ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৪ টাকা ৪৩ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে ৪ টাকা ৯২ পয়সা।

ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালস

প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৬ টাকা ৭৫ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে ৫ টাকা ৫৫ পয়সা।

জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং

প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১২ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৯১ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে ৭৯ পয়সা।

ম্যারিকো বাংলাদেশ

প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৯৫ টাকা ৪০ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ১৩৩ টাকা ০৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে ৩৭ টাকা ৬৮ পয়সা।

রেকিট বেনকিজার

প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১৯৭ টাকা ২২ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ১৯৭ টাকা ৩৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে ১৬ পয়সা।

রেনাটা

প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৮ টাকা ৮০ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৮ টাকা ৯৬ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে ১৬ পয়সা। সিলকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিঃজুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১৬ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৪০ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে ২৪ পয়সা।

সিলভা ফার্মাসিউটিক্যালস

প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৮ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ২৮পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে ২০ পয়সা।

এদিকে ক্যাশ ফ্লো মাইনাসে রয়েছে ২ কোম্পানি। কোম্পানি ২টির মধ্যে-

এসিআই লিমিটেড

প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে মাইনাস ৩৪ টাকা ২৮ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল মাইনাস ৮১ টাকা ৩৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে মাইনাস ৪৭ টাকা ১০ পয়সা।

ফার কেমিক্যাল ইন্ডাষ্ট্রিজ

প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে মাইনাসে ৬৮ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল মাইনাস ৯০ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে মাইনাস ২২ পয়সা।

মার্কেট আওয়ার/আউয়াল

ট্যাগ:

পাঠকের মতামত:

শেয়ারবাজার এর সর্বশেষ খবর

শেয়ারবাজার - এর সব খবর