বিএনপি নেতাদের ওপর সাজার খড়্গ

তবে হঠাৎ করে নেতাকর্মীদের নামে ‘গায়েবি’ মামলা, গ্রেফতার ও দণ্ড দিয়ে রায় ঘোষণা বেড়ে গেছে। কাজটিকে নির্বাচনের আগে দলকে চাপে রাখার কৌশল ভাবছেন নীতিনির্ধারকরা। এ নিয়ে কেন্দ্র ও তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা নতুন করে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। তারা সাজা ও গ্রেফতারের চাপে রয়েছেন।
বিশেষ করে দুর্নীতি, জ্বালাও-পোড়াও, সন্ত্রাসবিরোধী ও নাশকতার শতাধিক মামলার বিচারে গতি এসেছে। যাকে ‘রাজনৈতিক মামলা’ বলছে বিএনপি।
ইতোমধ্যে অনেক নেতার সাজাও হয়েছে। এসব মামলায় আসামিদের তালিকায় বিএনপি মহাসচিবসহ অনেক শীর্ষ নেতাও রয়েছেন। তবে এ নিয়ে চিন্তিত হলেও দাবি আদায়ে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি।
চলতি মাসকে ‘টার্নিং পয়েন্ট’ ধরে এই সময়ে সব পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সতর্ক থেকে আন্দোলন সফল করাসহ প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্র। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে এসব তথ্য।
আগামী নির্বাচন সামনে রেখে এ ধরনের কৌশল নেওয়া হয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। আন্দোলন দমাতে হঠাৎ করে নেতাকর্মীদের ধরপাকড়ও বেড়েছে বলে অভিযোগ করেছে বিএনপি।
মঙ্গলবার গভীর রাতেও ধানমন্ডির বাসার দরজা ভেঙে বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক শহীদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানিকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী জানান, গত ২৮ জুলাই থেকে এ পর্যন্ত বিএনপির কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে মামলা হয়েছে ৩৪৩টি। আসামি ১৩ হাজার ২৭০ জন এবং গ্রেফতার করা হয়েছে ২২৫০ জন।
বিএনপির দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর এ পর্যন্ত ১ লাখ ১২ হাজারের মতো মামলা হয়েছে। এতে আসামি প্রায় ৪০ লাখ। বেশিরভাগ মামলার চার্জশিট জমা দেওয়া হয়েছে। এরসঙ্গে সচল হচ্ছে ওয়ান-ইলেভেন ও পরবর্তী সময়ে সিনিয়র নেতাদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত দুর্নীতির পুরোনো মামলা। শুরু হয়েছে বিচারকাজও।
বিএনপির আইনজীবীরা বলছেন, সরকারের শেষ সময়ে এসে বিরোধী দলের বিরুদ্ধে মামলার বিচারের গতি বেড়ে যাওয়ায় কারাগারের থাকা নেতাদের অনেককেও প্রায় প্রতিদিন আদালতে হাজির করা হচ্ছে।
বিএনপির চেয়ারপারসন ও মহাসচিব থেকে শুরু করে শীর্ষ পর্যায়ের সব নেতাই মামলার আসামি। এর মধ্যে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আগেই সাজাপ্রাপ্ত হয়েছেন।
এ ছাড়াও স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুকে ৯ বছর, ভাইস চেয়ারম্যান আমান উল্লাহ আমানকে ১৩ বছর ও তার স্ত্রীকে ৩ বছর, প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুল ইসলাম হাবিবকে ৭০ বছর, রাজশাহী জেলা বিএনপি সভাপতি আবু সাঈদ চাঁদকে ৩ বছরসহ যুবদল, ছাত্রদল ও অন্যান্য অঙ্গ সংগঠনের অনেক নেতাকর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়েছে।
এর আগে আগে সাতক্ষীরা জেলায় এবং ঈশ্বরদীতে বিএনপি ও অঙ্গ-সংগঠনের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে ফাঁসি, যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ঢাকার বিভিন্ন আদালতে গত আট মাসে বেশ কয়েকটি মামলায় বিএনপি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে রায় হয়েছে। তারা মূলত কেন্দ্রীয় ও তৃণমূল পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ নেতাকর্মী।
এর মধ্যে আট বছর আগে গুলশান এলাকায় বাসে আগুন দেওয়ার মামলায় গত বছরের ৩০ নভেম্বর ঢাকা মহানগর যুবদলের (উত্তর) তৎকালীন আহ্বায়ক শরীফ উদ্দিনসহ তিন বিএনপি নেতাকে কারাদণ্ড দেন আদালত।
১০ বছর আগে সবুজবাগে ককটেল বিস্ফোরণসহ নাশকতার মামলায় গত ১৯ জুন বিএনপি নেতা, সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর হামিদুর রহমানসহ সাতজনের দুই বছর কারাদণ্ড দেন আদালত। আর ১০ বছর আগে মুগদা এলাকায় বাসে আগুন দেওয়ার অভিযোগে করা মামলায় গত ৩ এপ্রিল বিএনপির আরও সাত নেতাকর্মীর কারাদণ্ড দেন আদালত।
গত ৭ আগস্ট যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক সরকারসহ ২১ জনের কারাদণ্ড দেন ঢাকার সিএমএম আদালত। ২০১৩ সালে কোতোয়ালি থানা সংলগ্ন এলাকায় গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগের মামলা ছিল এটি। গত ১৮ আগস্ট রমনা থানার একটি মামলায় আবুল কালাম আজাদ নামে একজন বিএনপি কর্মীকে সাজা দেন আদালত।
বনানী থানার একটি মামলায় ৮ অক্টোবর ১০ জন বিএনপি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করে।
আট বছর আগে ভাটারা থানায় দায়ের করা নাশকতার মামলায় ৯ অক্টোবর ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, সহ-গ্রাম সরকার বিষয়ক সম্পাদক বেলাল আহমেদ, কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মহাসচিব সাবেক এমপি আহসান হাবিব লিংকনসহ ১৫ জন নেতাকর্মীকে ৪ বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
জানা গেছে, আরও দুই শতাধিক মামলার শুনানি চলছে। এর মধ্যে অন্তত ৩০টির বিচার শেষ পর্যায়ে। ১৭০টি মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে। এসব মামলায় কেন্দ্র থেকে শুরু করে থানা ও ওয়ার্ড পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ নেতারা রয়েছেন।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সম্প্রতি নেতাকর্মীদের গ্রেফতারের ঘটনাও দ্রুত বাড়ছে। পুলিশের পাশাপাশি ডিবি এ ব্যাপারে অধিক তৎপর। স্বাভাবিক দলীয় শান্তিপূর্ণ কর্মকাণ্ড, এমনকি গভীর রাতে ঘুম থেকে উঠিয়ে নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করে আগের কোনো গায়েবি মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে জেলে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এজাহারভুক্ত আসামি না হওয়া সত্ত্বেও জামিন দেওয়া হচ্ছে না। উচ্চ আদালত থেকে জামিনপ্রাপ্তরা নিম্ন আদালতে হাজিরা দিতে গেলেই জামিন নামঞ্জুর করে জেলে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এসব করে বিরোধীদের আন্দোলন দমানো যাবে না। ফ্যাসিবাদের পতন নিশ্চিত করে গণতন্ত্রের জয়যাত্রা নিশ্চিত করার লড়াইয়ে দেশের সংগ্রামী জনগণ অবশ্যই বিজয়ী হবে।’
সরকারের সংশ্লিষ্টরা অবশ্য এই অভিযোগ মানতে নারাজ। ঢাকা মহানগরের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আবু বলেন, ‘সাজা নিয়ে বিএনপি যেসব কথা বলছে তা মনগড়া। আসলে আইন তার নিজস্ব গতিতে চলে। মামলাগুলো বিচারের জন্য প্রস্তুত হয়ে গেছে। চার্জশিট হয়েছে, সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে। সবচেয়ে বড় কথা মামলা যত তাড়াতাড়ি শেষ হবে তা সবার জন্যই মঙ্গল। নইলে কোর্টে আসা-যাওয়া এটা একটা বিড়ম্বনা।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিরুদ্ধে মামলা ৯৮টি। তিনি গত ১৪ সেপ্টেম্বর ঢাকার এক অনুষ্ঠানে ব্যঙ্গ করে বলেছেন, ‘আমার নামে ৯৮টি মামলা। আর দুটি হলে সেঞ্চুরি হবে।’
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খানের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ৪৫০। তার বিরুদ্ধে একেক দিন শুনানি থাকে চার থেকে পাঁচটি মামলার।
স্থায়ী কমিটির সদস্যদের মধ্যে খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও মির্জা আব্বাসের মামলার বিচার শেষ পর্যায়ে। জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে করা মামলাটি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এ সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ পর্যায়ে।
মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের মামলায় খন্দকার মোশাররফের মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণও শেষ হয়েছে। সাফাই সাক্ষ্য গ্রহণ ও যুক্তিতর্ক শেষ হলেই মামলাটি রায়ের পর্যায়ে যাবে। মামলাটি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১-এ বিচারাধীন।
স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য সেলিমা রহমানের বিরুদ্ধে চারটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে বাস পোড়ানোর একটি মামলায় সম্প্রতি অভিযোগ গঠন হয়েছে। আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার বিচার চলছে।
দলটির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা শেষ পর্যায়ে আছে। ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতে বিচারাধীন মামলার আটজন সাক্ষীর মধ্যে সাতজনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়েছে।
খালেদা জিয়ার বিশেষ সহকারী শিমুল বিশ্বাসের ২৫টি মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ দ্রুতগতিতে চলছে। ফলে প্রায় প্রতিদিনই তাকে আদালতে হাজির হতে হয়।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালামের বিরুদ্ধে মামলা ৮০টি, এর মধ্যে সাক্ষ্য গ্রহণ পর্যায়ে ১০টি মামলা। একই কমিটির ভারপ্রাপ্ত সদস্যসচিব তানভীর আহমেদের বিরুদ্ধে মামলা ১২৭টি।
বিএনপির নেতাদের আইনজীবীসহ সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, ২০১৩ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে ঢাকায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণসহ বিভিন্ন অভিযোগে করা দুই শতাধিক মামলার তালিকা তৈরি করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। সেই মামলাগুলো দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য নিয়মিত সাক্ষী হাজির করা হচ্ছে।
মার্কেট আওয়ার/তারিকুল
পাঠকের মতামত:
- মেট্রোরেল বন্ধের হুঁশিয়ারি
- নিখোঁজ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে নানাকে খুঁজে পেলেন অভিনেত্রী
- আগামী ৩ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস জানাল আবহাওয়া অফিস
- ২০ ফেব্রুয়ারি নাহিদের পদত্যাগ: ২৪ ফেব্রুয়ারি দল ঘোষণা
- জাহিন স্পিনিংয়ের বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা
- ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন
- সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
- ২ ঘণ্টায় শেয়ারদর বেড়েছে ২২৪ কোম্পানির
- শুরুতেই ৩ কোম্পানির শেয়ারে চমক
- দলে যোগদানের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করলেন তথ্য উপদেষ্টা
- ২০২৪-এ খেলাপি ঋণ রেকর্ড ছাড়িয়ে ২০ হাজার কোটি টাকায় পৌঁছাল!
- সামিট পাওয়ারের ক্যাশডিভিডেন্ড ঘোষণা
- ফের বাড়ানো হলো স্বর্ণের দাম, ইতিহাসে সর্বোচ্চ
- বাংলাদেশের ইন্টারনেট ভবিষ্যৎ বিপন্ন
- চার জেলার এসপি প্রত্যাহার
- ১৮ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশি টাকায় বিভিন্ন দেশের আজকের টাকার রেট
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার সময় জানা গেল
- আইএমএফ-এর চতুর্থ কিস্তির অর্থ ছাড়ে বিলম্ব: অর্থ উপদেষ্টা
- বিএসসি’র দ্বিতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
- রবির লভ্যাংশ ঘোষণা
- দ্বিতীয় কর্মদিবসে ৫ কোম্পানির শেয়ারে ঝলক
- কৃষিবিদ ফিডের বারবার আইন লঙ্ঘন: বিনিয়োগকারীরা ক্ষুব্ধ
- বিএসইসির নতুন মুখপাত্র নিয়োগ
- ১৭ ফেব্রুয়ারী টাকার পরিমানে টপ ২০ শেয়ার
- আগামীকাল লেনদেনে ফিরবে এক কোম্পানি
- ২ কোম্পানির লেনদেন বন্ধ মঙ্গলবার
- ‘আমি কারাগারে থাকলেও বিয়ের অনুষ্ঠান যেন করে ফেলে’
- উপদেষ্টা আমার চাচি নন: ডা. তাসনিম জারা
- ব্যবসা সম্প্রসারণ করছে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ
- ‘আমি লাউ, কদু দুটিরই বিপক্ষে’: হাসানুল হক ইনু
- খুলনা প্রিন্টিং এবং এসআলম স্টিলের রমরমা লেনদেন
- শেয়ারহোল্ডারদের টাকা নিয়ে শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজে বড় অনিয়ম
- লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানাল গোল্ডেন জুবিলি মিউচুয়াল ফান্ড
- বেক্সিমকো শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধে সরকারী উদ্যোগ
- শেয়ারবাজারে মার্জিন ঋণের ফাঁদ: বিপদে লাখো বিনিয়োগকারী, আসছে কঠোর ব্যবস্থা
- গ্রামীণফোনের বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশাল সুখবর
- রেসের ১০টি মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট ব্লক মার্কেট ট্রানজাকশনে বাধা নেই
- হঠাৎ বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের তালিকায় রবির শেয়ার
- শিবলী রুবাইয়াতের জামিন আবেদন নামঞ্জুর
- ৫ খাতের বিনিয়োগকারীদের সর্বোচ্চ মুনাফা
- আইসিবি তিন হাজার কোটি টাকা পেল ৪ শতাংশ সুদে
- শেখ হাসিনার আরেকটি অডিও ফাঁস
- জাতীয় পার্টির সঙ্গে খেলতে আসলে পিঠে চামড়া থাকবে না
- মূলধন ফিরেছে সাড়ে ১৫ হাজার কোটি টাকা
- ১৯ খাতে শেয়ার দাম বেড়েছে
- ট্রাম্প জয়ের খবরে ঊর্ধ্বমুখী বিশ্ব শেয়ারবাজার
- এসআইবিএল ব্যাংকে ৫৮৯ জনের চাকরিচ্যুতি
- পদত্যাগ করেছেন দুদক চেয়ারম্যান এবং দুই কমিশনার
- অবশেষে উত্থানে ফিরেছে দেশের শেয়ারবাজর
- পদ্মা ব্যাংকের ঋণ খেলাপি জুলহাস গ্রেপ্তার