ঢাকা, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২

ইসলামিক ফাইন্যান্সের ক্যাটাগরি অবনতি

২০২৩ জুন ২৮ ১১:৫৩:৩৩
ইসলামিক ফাইন্যান্সের ক্যাটাগরি অবনতি

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) জানিয়েছে, সর্বশেষ ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২২ অর্থবছরে ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ৩০ পয়সা। যা আগের অর্থবছরে ছিল ১ টাকা ৩২ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর ২০২২ শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৫৬ পয়সায়। যা আগের অর্থবছর শেষে ছিল ১৫ টাকা ৩১ পয়সা।

চলতি ২০২৩ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৬ পয়সা। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৩০ পয়সা।

আগের বছর ২০২১ সালে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের সাড়ে ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল। আলোচ্য অর্থবছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩২ পয়সা। যা আগের অর্থবছরে ছিল ১ টাকা ৫৪ পয়সা।

তার আগের বছর ২০২০ সালে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল কোম্পানিটি। ২০১৯ সালেও একই হারে ক্যাশ ডিভিডেন্ড পেয়েছিলেন শেয়ারহোল্ডাররা।

২০০৫ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন ২৫০ কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ১৪০ কোটি ৩২ লাখ ৭০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ৭৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। মোট শেয়ার সংখ্যা ১৪ কোটি ৩ লাখ ২৬ হাজার ৬৭০। এর মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ২৮.৭৯ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ২৩.৮৯ ও বাকি ৪৭.৩২ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) জানিয়েছে, সর্বশেষ ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২২ অর্থবছরে ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ৩০ পয়সা। যা আগের অর্থবছরে ছিল ১ টাকা ৩২ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর ২০২২ শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৫৬ পয়সায়। যা আগের অর্থবছর শেষে ছিল ১৫ টাকা ৩১ পয়সা।

চলতি ২০২৩ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৬ পয়সা। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৩০ পয়সা।

আগের বছর ২০২১ সালে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের সাড়ে ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল। আলোচ্য অর্থবছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩২ পয়সা। যা আগের অর্থবছরে ছিল ১ টাকা ৫৪ পয়সা।

তার আগের বছর ২০২০ সালে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল কোম্পানিটি। ২০১৯ সালেও একই হারে ক্যাশ ডিভিডেন্ড পেয়েছিলেন শেয়ারহোল্ডাররা।

২০০৫ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন ২৫০ কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ১৪০ কোটি ৩২ লাখ ৭০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ৭৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। মোট শেয়ার সংখ্যা ১৪ কোটি ৩ লাখ ২৬ হাজার ৬৭০। এর মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ২৮.৭৯ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ২৩.৮৯ ও বাকি ৪৭.৩২ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে।

মার্কেট আওয়ার/মামুন

ট্যাগ:

পাঠকের মতামত:

শেয়ারবাজার এর সর্বশেষ খবর

শেয়ারবাজার - এর সব খবর