ঢাকা, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২

মুনাফা বেড়েছে জ্বালানি খাতের সাত কোম্পানির

২০২৩ ফেব্রুয়ারি ০৮ ২০:৫২:৩৬
মুনাফা বেড়েছে জ্বালানি খাতের সাত কোম্পানির

জানা গেছে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ছয়টি কোম্পানি লোকসানে রয়েছে। এরমধ্যে চারটি কোম্পানি মুনাফা থেকে লোকসানে ফিরেছে। আর দুটি কোম্পানি আগে থেকেই লোকসানে ছিল। একটি কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়নি। জ্বালানি খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে একটি ডিসেম্বর ক্লোজিং হওয়ায় তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হয়েছে।

জ্বালানি খাতের মুনাফা বৃদ্ধি পাওয়া সাত কোম্পানির মধ্যে রয়েছে ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস, ইন্ট্রাকো, যমুনা অয়েল, লুব-রেফ বাংলাদেশ, মবিল যমুনা, মেঘনা পেট্রোলিয়াম এবং পদ্মা অয়েল লিমিটেড।

ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টসের দুই প্রান্তিকে (জুলাই-ডিস্ম্বের’২২) ইপিএস হয়েছে ৬ টাকা ৫১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৯৬ পয়সা। ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিংয়ের ইপিএস হয়েছে ১ টাকা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৬৭ পয়সা। যমুনা অয়েলের ইপিএস হয়েছে ১৫ টাকা ২৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮ টাকা ৪৩ পয়সা। লুব-রেফ বাংলাদেশের ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ০৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ০২ পয়সা। এমজেএল বাংলাদেশের ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ১৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৩৭ পয়সা। মেঘনা পেট্রোলিয়ামের ইপিএস হয়েছে ১৭ টাকা ০৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১২ টাকা ৭৪ পয়সা। পদ্মা অয়েলের ইপিএস হয়েছে ১৬ টাকা ১৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১১ টাকা ৬৭ পয়সা।

অপর দিকে মুনাফা কমে যাওয়া জ্বালানির নয় কোম্পানির মধ্যে রয়েছে অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেন, ডেসকো, ডরিন পাওয়ার, এনার্জপ্যাক পাওয়ার, জিবিবি পাওয়ার, সামিট পাওয়ার, তিতাস গ্যাস, ইউনাইটেড পাওয়ার এবং লিন্ডে বিডি লিমিটেড।

অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেন: দুই প্রান্তিকে বা ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৭৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮৮ পয়সা। ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাইয়ের ইপিএস হয়েছে ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫১ পয়সা। ডরিন পাওয়ারের ইপিএস হয়েছে ৭৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪ টাকা ৩৪ পয়সা। এনার্জিপ্যাক পাওয়ারের ইপিএস হয়েছে ৩২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ০২ পয়সা। জিবিবি পাওয়ারের ইপিএস হয়েছে ৫৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৬০ পয়সা। সামিট পাওয়ারের ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৫৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ০২ পয়সা। তিতাস গ্যাসের ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ২৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৪৪ পয়সা।ইউনাইটেড পাওয়ারের ইপিএস হয়েছে ৯ টাকা ৮৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১১ টাকা ৮৪ পয়সা।

এছাড়াও, লিন্ডে বিডির তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪৮ টাকা ৭৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫৯ টাকা ৪১ পয়সা।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ না করা একমাত্র কোম্পানি বাংলাদেশ ওয়েলডিং ইলেক্ট্রোডস লিমিটেড।

সাইফুল/

ট্যাগ:

পাঠকের মতামত:

শেয়ারবাজার এর সর্বশেষ খবর

শেয়ারবাজার - এর সব খবর