ঢাকা, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২

নতুন বছরে দক্ষিণ কোরিয়া যাবে ৭ হাজার কর্মী

২০২৩ জানুয়ারি ০২ ১০:৫৫:৫৭
নতুন বছরে দক্ষিণ কোরিয়া যাবে ৭ হাজার কর্মী

ইতিমধ্যে এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেমের (ইপিএস) আওতায় ২০০৮ সাল থেকে এ পর্যন্ত ২৭ হাজার ৯৩৫ জন কর্মীকে বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় পাঠানো হয়েছে। ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত গেছেন পাঁচ হাজার ৮৯১ জন।

উল্লেখ্য, দক্ষিণ কোরিয়া ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে কর্মী পাঠানোর বিষয়ে সমঝোতা চুক্তি হয় ২০০৭ সালে। এরপর ২০০৮ সাল থেকে দেশটিতে দক্ষ কর্মী পাঠানো শুরু হয়। বোয়েসেল ও দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের হিউম্যান রিসোর্সেস ডেভেলপমেন্ট সার্ভিস অব কোরিয়া (এইচআরডি কোরিয়া) স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় কর্মী পাঠানোর কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। ইপিএসের আওতায় কয়েক ধাপে নির্বাচনের পর চাহিদা অনুসারে দক্ষ কর্মীরা কোরিয়ার শিল্প খাতে যাওয়ার সুযোগ পান।

গত ২০২২ সালের ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়ায় শুধু বাংলাদেশ থেকেই গেছেন ৫ হাজার ৮৯১ জন। বিদায়ী বছরে (২০২২ সাল) সর্বাধিক কর্মী পাঠিয়ে রেকর্ড করেছে সরকার। বোয়েসেল আশা করছে নতুন বছরে দেশটিতে প্রায় সাত হাজার কর্মী যেতে পারবেন। বর্তমানে জামানতসহ সবকিছু মিলিয়ে নতুন কর্মীদের দুই লাখ টাকার মতো খরচ হয়।

বোয়েসেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মল্লিক আনোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, আমরা দক্ষিণ কোরিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের সংখ্যা বৃদ্ধি, যোগ্য কর্মী প্রস্তুত এবং তাদের কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে বৈচিত্র্য আনতে ঢাকায় দেশটির দূতাবাস এবং ইপিএস সেন্টারের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব থেকে জানা গেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে দক্ষিণ কোরিয়া থেকে বাংলাদেশি কর্মীদের রেমিট্যান্স প্রবাহ ছিল ১৩৫ দশমিক ৪৬ মিলিয়ন ডলার। দক্ষিণ কোরিয়া প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিকদের রেমিট্যান্স আয়ের ১৫টি প্রধান উৎসের অন্যতম।

হাবিব/

ট্যাগ:

পাঠকের মতামত:

জাতীয় এর সর্বশেষ খবর

জাতীয় - এর সব খবর