ঢাকা, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২

ফিরে দেখা শেয়ারবাজার : সালতামামি-২০২২

২০২২ ডিসেম্বর ৩০ ০৭:৫০:০৮
ফিরে দেখা শেয়ারবাজার : সালতামামি-২০২২

শেয়ারবাজারে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) পক্ষ হতে অনেক পদক্ষেপ নেওয়া হয়৷ শেয়ারবাজারের চলমান দরপতনের সাথে যুক্ত হয় বিশ্ব অর্থনীতির নানামূখী সংকটের প্রভাব৷ বিশ্বজুড়ে ডলারের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাবে বিপাকে পড়ে ছোট অর্থনীতির দেশগুলো৷ অর্থনীতিতে দেখা দেয় অস্থিরতা৷ বৈশ্বিক অর্থনীতির বৈরী পরিস্থিতির প্রভাবে বাংলাদেশের অর্থনীতির বিভিন্ন আর্থিক সূচকেও নেতিবাচক ধারা পরিলক্ষিত হয়৷

এর ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতিও অনেকটা চাপের মুখে পড়ে৷ নিয়ন্ত্রক সংস্থার নানামুখী উদ্যোগে বছরের প্রথমভাগে (জানুয়ারি এবং ফেব্রুয়ারি) এবং শেষের দিকে আগষ্ট, সেপ্টেমবর এবং অক্টোবর মাসে শেয়ারবাজারে যে উত্থান দেখা দিয়েছিল, তার স্থায়িত্ব বজায় না থাকায় শেষ দুই মাসের অস্থিরতা নিয়েই শেষ হয়েছে ২০২২ সাল৷

তবে সদ্য বিদায়ী বছরে নানা সংকটের মধ্যেও বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনা নিয়েই এবারের সালতামামি৷ শেয়ারবাজারে প্রথমবারের মতো ইসলামি সুকুক বন্ড তালিকাভুক্তির মাধ্যমে শেয়ারবাজারে সম্ভাবনার এক নতুন দ্বার উন্মোচিত হয়েছে৷ ৩,১৬৮,০৮০.২৯ মিলিয়ন টাকা বাজার মূলধন নিয়ে ডিএসই’র ট্রেডিং প্ল্যাটফর্মে বহুল প্রতিক্ষিত ২৫০টি সরকারি সিকিউরিটিজের লেনদেন শুরু হয়েছে৷ শেয়ারবাজারে অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ড (এটিবি)-এ লেনদেন শুরুর অপেক্ষায়৷ এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড (ইটিএফ) চালুর কার্যক্রমও চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে৷ শেয়ারবাজারে রিয়েল এস্টেট ইনভেস্টমেন্ট ট্রাস্ট (আরইআইট) প্রবর্তনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে৷ ওটিসি প্লাটফর্মে তালিকাভুক্ত বেশ কিছু কোম্পানিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ আটকে আছে, এ কারণে কিছু কোম্পানিকে স্মল ক্যাপিটাল প্লাটফর্মে স্থানান্তর করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে৷

পাশাপাশি বেশ কিছু কোম্পানিকে এক্সিট প্ল্যানের মাধ্যমে বাজার থেকে বের হওয়ারও সুযোগ দেয়া হয়েছে৷ এরই অংশ হিসেবে ডিএসই ২০২২ সালে দুটো কোম্পানির (যশোর সিমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড এবং আরবি টেক্সটাইল লিমিটেড) বিনিয়োগকারীদের অর্থ বুঝিয়ে দিয়ে বের হয়ে যাওয়ার কার্যক্রম শুরু করেছে৷

স্টার্টআপ খাতের উন্নয়নে যৌথ গবেষনা পরিচালনা ও পারস্পরিক অভিজ্ঞতা বিনিময়, শেয়ারবাজার থেকে মূলধন উওোলনের বিষয়ে স্টার্টআপ উদ্যোক্তাদের অবহিতকরণের উদেশ্যে যৌথ প্রচারণা, আইপিও প্রক্রিয়া সম্পর্কিত তথ্য, নিয়মনীতি আদান প্রদানের সুবিধার্থে একটি হেল্প ডেক্স প্রতিষ্ঠা এবং আইপিও সম্ভাব্য প্রযুক্তি উন্নয়ন বিষয়ে পারস্পরিক সহযোগীতাসহ সভা, সেমিনার, কনফারেন্স আয়োজনের লক্ষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেডের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে৷

শেয়ারবাজারের টানা পতন থামাতে দফায় দফায় স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা ও বিভিন্ন উদ্যোগ নেয়ার পরও দরপতন ঠেকাতে না পেরে আবারও ফ্লোর প্রাইস বা শেয়ারের দামের সর্বনিম্ন সীমা বেধে দেয়া হয়েছে৷

২০১০ সালে শেয়ারবাজারে ধসের আগে থেকেই শেয়ারবাজার-সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যাংকের বিনিয়োগ হিসাবের ক্ষেত্রে শেয়ারের ক্রয়মূল্যেকে বাজার মূল্য হিসেবে বিবেচনার দাবি জানিয়ে আসছিল৷ এক যুগের বেশি সময় ধরে এ দাবি অমীমাংসিত ছিল৷ এ অবস্থায় বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্ণর হিসেবে আব্দুর রউফ তালুকদার দায়িত্ব নেয়ার পর বিষয়টি সমাধানের উদ্যোগ নেন৷

সে অনুযায়ী গত ১৭ জুলাই ২০২২ অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের মতামত চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়৷ অর্থ মন্ত্রণালয়ের সম্মতিক্রমে ৪ আগষ্ট ২০২২ তারিখে শেয়ারের ক্রয়মূল্যকে ‘বাজারমূল্য’ ধরে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা বা এক্সপোজার লিমিট হিসাব করার নির্দেশনা জারী করে বাংলাদেশ ব্যাংক৷

তারপরও শেয়ারবাজারে পতনের ধারা রোধ করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। কারণ এ সময়ে ডলারের ও জ্বালানি তেলের অপ্রতিরোধ্য দরের নেতিবাচক প্রভাব শেয়ারবাজারের উপর পড়ে। ফলে শেয়ারবাজারের নেতিবাচক প্রবণতা আরও ভারি হতে থাকে। এক পর্যায়ে পতন ঠেকাতে নিয়ন্তক সংস্থা উপায়হীন হয়ে দ্বিতীয় বারের মতো ২৮ জুলাই, ২০২২ শেয়ারবাজারে ফ্লোর প্রাইস আরোপ করে।

দ্বিতীয় দফা ফ্লোর প্রাইস আরোপ করার পর কিছুদিন শেয়ারবাজার ভালো আচরণ করলেও ফের পতনের ধারায় ফিরে আসে। এক পর্যায়ে বাজারে লেনদেন তলানিতে এসে ঠেকে। এমন অবস্থায় বাজারে তারল্য সরবরাহ বাড়াতে ব্লক মার্কেটে ফ্লোর প্রাইস বা সর্বনিম্ন দামের চেয়ে ১০ শতাংশ কম দামে শেয়ার বেচাকেনা করার নির্দেশনা দেয়া হয়৷ তারপর বাজারে লেনদেনের গতি ফেরাতে তালিকাভুক্ত ১৬৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুায়াল ফান্ডের ওপর আরোপিত ফ্লোর প্রাইস বা সর্বনিম্ন মূল্যস্তর তুলে নেয়া হয়। তবে ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারে কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর একদিনে সর্বোচ্চ ১ শতাংশের বেশী কমতে পারবে না৷

শেয়ারবাজার-চিত্র ২০২২

২০২২ সাল শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজের সংখ্যা দাঁড়ায় ৬৫৮টি। এর মধ্যে কোম্পানি ৩৫৪টি, মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৩৭টি, ডিবেঞ্চার ৮টি, গভর্ণমেন্ট ট্রেজারি বন্ড ২৫০টি এবং করপোরেট বন্ড ৯টি। যার বাজার মূলধনের কাঠামো কোম্পানি ৫৭.৭৮ শতাংশ, মিউচ্যুয়াল ফান্ড ০.৫১ শতাংশ, করপোরেট বন্ড ০.৪৪ শতাংশ, ডিবেঞ্চার ০.০১ শতাংশ এবং গভর্ণমেন্ট ট্রেজারি বন্ড ৪১.২৭ শতাংশ৷

স্মল ক্যাপিটাল প্ল্যাটফর্ম

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২১ সালে ৬টি এসএমই কোম্পানি নিয়ে স্মল ক্যাপিটাল প্ল্যাটফর্মে লেনদেনের শুভসুচনা করে৷ ২০২২ সালের শেষে এসএমই প্ল্যাটফর্মে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংখ্যা দাঁড়ায় ১৫টি এবং মোট লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ২৪,৪৯৫.৮৩ মিলিয়ন টাকা৷ যা মোট লেনদেনের ১.০৪ শতাংশ৷ বছর শেষে এসএমই প্ল্যাটফর্মে তালিকাভুক্ত কোম্পানির বাজার মূলধনের পরিমাণ দাঁড়ায় ১৫৯০২.০৯ মিলিয়ন টাকা৷ ২০২২ সালে এসএমই উদ্যোক্তাগণ ৬টি কোম্পানির (মামুন এগ্রো প্রোডাক্টস লিমিটেড, কৃষিবিদ সিড লি., স্টার অ্যাডেসিভস লিমিটেড, বিডি পেইন্টস লিমিটেড, আছিয়া সি ফুডস লি. এবং নিয়ালকো অ্যালোস লিঃ) মাধ্যমে ৬১১ মিলিয়ন টাকা মূলধন উওোলন করে৷ অপরদিকে ২০২১ সালে ৪টি কোম্পানি ৫৩০ মিলিয়ন টাকা মূলধন উওোলন করেছিল৷

মোবাইল লেনদেন

২০২২ সাল শেষে মোবাইলে লেনদেনকারীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৭৭১০৩ জনে। ২০২২ সালে মোবাইলের মাধ্যমে মোট ১৩.১০ মিলিয়ন আদেশ প্রেরণ করে৷ এর মধ্যে ১০.৮৫ মিলিয়ন আদেশ কার্যকর হয়৷ এ বছর মোবাইলের মাধ্যমে মোট লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩০০,৭৯৮.৩৬ মিলিয়ন টাকা৷ এর মধ্যে ক্রয়ের পরিমান ছিল ১৫৩,৫৩৪.৮৪ মিলিয়ন টাকা এবং বিক্রয়ের পরিমান ছিল ১৪৭,২৬৩.৫২ মিলিয়ন টাকা৷ যা মোট লেনদেনের ১২.৮৩ শতাংশ৷

অপরদিকে ২০২১ সালে মোবাইলে লেনদেনকারীর সংখ্যা ছিল ৭৭০৫৮ জন৷ ২০২১ সালে মোবাইলের মাধ্যমে মোট ১৭.৬৪ মিলিয়ন আদেশ প্রেরণ করে৷ এর মধ্যে ১৩.৮৩ মিলিয়ন আদেশ কার্যকর হয়৷ ২০২১ সালে মোবাইলের মাধ্যমে মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৪২৬,৮১৫.৯০ মিলিয়ন টাকা৷ যা মোট লেনদেনের ১২.০৬ শতাংশ৷ এর মধ্যে ক্রয়ের পরিমাণ ছিল ২১৭,৮২৬.৭০ মিলিয়ন টাকা এবং বিক্রয়ের পরিমাণ ছিল ২০৮,৯৮৯.২১ মিলিয়ন টাকা৷

নতুন কোম্পানি

২০২২ সালে ৬টি কোম্পানি প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিওর মাধ্যমে ৭,১৩৭.৮১ মিলিয়ন টাকা মূলধন সংগ্রহ করে৷ এর মধ্যে ২টি কোম্পানি প্রিমিয়াম বাবদ মূলধন সংগ্রহ করে ৮৭৫.২০ মিলিয়ন টাকা৷

এছাড়াও ১টি পারপিচ্যুয়াল বন্ড এবং ১টি মিউচ্যুয়াল ফান্ড প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিওর মাধ্যমে ৭৫০.০০ মিলিয়ন টাকা মূলধন সংগ্রহ করে এবং ১ পারপিচ্যুয়াল বন্ড প্রাইভেট প্লেসম্যান্টের মাধ্যমে ৪০০০ মিলিয়ন টাকা মূলধন সংগ্রহ করে৷

অপরদিকে, ২০২১ সালে ১৯টি সিকিউরিটিজ প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিও’র মাধ্যমে মোট ১৮,৫৮৪.৪০ মিলিয়ন টাকা মূলধন সংগ্রহ করা হয়৷ এর মধ্যে ১৪টি কোম্পানি (৩টি কোম্পানির প্রিমিয়ামসহ) ১২,৩৩৩.৬১ মিলিয়ন টাকা মূলধন উত্তোলন করে৷ একটি সুকুক বন্ড ৪,২৫০.৭৯ মিলিয়ন এবং ৪টি পারপিচ্যুয়াল বন্ড ২,০০০ মিলিয়ন মূলধন সংগ্রহ করেছিল৷

রাইট শেয়ার

২০২২ সাল ১টি কোম্পানি ১০.৯৮ মিলিয়ন রাইট শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে মোট ১০৯.৮২ মিলিয়ন টাকা মূলধন সংগ্রহ করে৷ অপরদিকে ২০২১ সালে ২টি কোম্পানি ৫১.৮৪ মিলিয়ন রাইট শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ৭৭৭.৬৫ মিলিয়ন টাকা মূলধন সংগ্রহ করে৷ এর প্রিমিয়াম বাবদ মূলধন সংগ্রহ করে ২৫৯.২২ মিলিয়ন টাকা৷

লেনদেন

কোভিড ১৯ মহামারি ও ইউক্রেন-রাশিয়া সংঘাতের কারণে বিশ্বের স্টক মার্কেটের মতো বাংলাদেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের গতিও কিছুটা হ্রাস পেয়েছে৷ ২০২২ সালে ডিএসইতে ২৪৪ কার্যদিবসে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ২,৩৪৪,৪৭৯.৩৭ মিলিয়ন টাকা৷ যা পুঁজিবাজারের ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন৷ যার গড় লেনদেন ৯,৬০৮.৫২ মিলিয়ন টাকা৷ এর আগে ২০১০ সালে গড় লেনদেন ছিল ১৬,৪৩৪.০৭ মিলিয়ন টাকা এবং ২০২১ সালে গড় লেনদেন ছিল ১৪,৭৫২.২০ মিলিয়ন টাকা৷

সূচক

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান মূল্য সূচক ডিএসই ব্রড ইনডেক্স (ডিএসইএক্স) আগের বছরের চেয়ে ৫৪৯.৮৫ পয়েন্ট বা ৮.১৪ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ৬২০৬.৮১ পয়েন্টে দাঁড়ায়৷ ২০২২ সালে ডিএসইএক্স মূল্য সূচক সর্বোচ্চ ৭১০৫.৬৯ পয়েন্টে উন্নীত হয় এবং সর্বনিম্ন ছিল ৫৯৮০.৫১ পয়েন্ট৷

ডিএসই ৩০ সূচক (ডিএস৩০) ৩৩৭.২৮ পয়েন্ট বা ১৩.৩২ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ২১৯৫.৩০ পয়েন্টে দাঁড়ায়৷ ২০২২ সালে ডিএস৩০ মূল্য সূচক সর্বোচ্চ ২৬৩৫.৩৮ পয়েন্টে উন্নীত হয় এবং সর্বনিম্ন ছিল ২১৪৫.২৫ পয়েন্ট৷

একই বছর ডিএসইএক্স শরীয়াহ্ সূচক (ডিএসইএস) ৭২.২৯ পয়েন্ট বা ৫.০৫ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ১৩৫৮.৮৪ পয়েন্টে দাঁড়ায়৷ ২০২২ সালে ডিএসইএস মূল্য সূচক সর্বোচ্চ ১৫২২.৯৮ পয়েন্টে উন্নীত হয় এবং সর্বনিম্ন ছিল ১৩০৮.২০ পয়েন্ট৷

বাজার মূলধন

২০২২ সালে ডিএসই’র ট্রেডিং প্ল্যাটফর্মে ৩,১৪০,১৪৩.২৭ মিলিয়ন টাকা বাজার মূলধন নিয়ে ২৫০টি সরকারি সিকিউরিটিজ তালিকাভুওির মাধ্যমে ১০.১০.২০২২ তারিখে বাজার মূলধনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৭,৭২৫,১৪৪ মিলিয়ন টাকা৷ বছরশেষে বাজার মূলধনের দাঁড়ায় ৭,৬০৯,৩৬৮ মিলিয়ন টাকা দাঁড়ায়৷

ব্লক মার্কেট

২০২২ সালে ব্লক মার্কেটে লেনদেন হয় ১৪২,৫৩১.৯৬ মিলিয়ন টাকা৷ যা মোট লেনদেনের ৬.০৪ শতাংশ৷ অপরদিকে ২০২১ সালে ব্লক মার্কেটে লেনদেনের পরিমান ছিল ১৪০,৫১০.৮৩ মিলিয়ন টাকা, যা মোট লেনদেনের ৩.৯৭ শতাংশ৷

আলম/

ট্যাগ:

পাঠকের মতামত:

শেয়ারবাজার এর সর্বশেষ খবর

শেয়ারবাজার - এর সব খবর